Wednesday, 22 October 2014

ফন্টে সমস্যা? | Font

ফন্টে সমস্যা? | Font


DOWNLOAD BANGLA FONTS :  Solaiman Lipi (Default Font) এই ফন্টে আমাদের সাইট ভাল দেখা যবে।








Sunday, 28 September 2014

আপনার এন্ড্রয়েড ফোন দিয়ে ফ্রি কল করুন পৃথিবীর যে কোন নম্বরে একদম ফ্রি।


প্রথমেই এখান থেকে VOXOX এপসটি ডাউনলোড করে নিন যা একদম ফ্রি। এইবার এপসটি অন করে আপনার মোবাইল নম্বর দিয়ে Registration করে নিন। এরপর আপনার নম্বরে একটি Verify Code আসবে। Code টি দিয়ে Registration Complete করে ফেলুন। এইবার এপসটি অন করে Dial অপশনে গিয়ে দেখবেন আপনার Credit হিসেবে 1$ দেয়া আছে। এই 1$ দিয়ে আপনি পৃথিবীর যে কোন নম্বরে (Land Line সহ) কল করতে পারবেন আনলিমিটেড। সব চাইতে বড় সুবিধা হলো আপনি যাকে কল করবেন তিনি আপনার মোবাইল নম্বর কখনই জানতে পারবেন না। বরং যাকে কল করছেন তার মোবাইলে USA এর নম্বর শো করবে।
Screenshot_2014-07-02-00-53-15
Screenshot_2014-07-02-00-53-37
আপনার ক্রেডিট শেষ হবার পর আপনি VOXOX এর Properties এ গিয়ে Clear Data করে দিন। এরপর নতুন আরো একটি নম্বর দিয়ে আবার পূর্বের নিয়মে Registration করুন। আর এভাবেই আপনি ইচ্ছা মতো যে কোন নম্বর দিয়ে Registration করতে পারবেন আর ইচ্ছা মত Credit যোগ করতে পারবেন আর পৃথিবীর যে কোন নম্বরে ইচ্ছা মত কল আর ম্যাসেজিং করতে পারবেন। আর আপনি একসাথে ২০জনের সাথে কনফারেন্স এর মাধ্যমে কখা বলতে পারবেন।
আর দেরী না করে এখান থেকে VOXOX এপসটি ডাউনলোড করে নিন আপর সবাইকে ফ্রি কল করে চমকে দিন।

Wednesday, 6 August 2014

সুপার হিটঃ জিপি সিম দিয়ে পিসি তে ফ্রী নেট চালান !! আপডেট নতুন সারভার ৬/৮/১৪ সব সাইট চলবে !

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই আপনাদের জন্য আজকে আমি আবারো জিপি সিম এর পিসি ফ্রী নেট নিয়ে হাজির হয়েছি এটা প্রথমে আমিই শেয়ার করলাম এটা আমার মোড করা । প্রথমেই আপনার মডেম বা পিসি সুইট apn : gpwap দ্বারা কানেক্ট করুন এবার নিছ থেকে সিম্পল সারভার টা ডাউনলোড করুন DOWNLOAD এবার এক্সট্রাট করুন। কোন কিছু করবেন না । আপনার ব্রাউজার অপেন করুন প্রক্সি বসান 127.0.0.1 পোরট দিন 8080 ডাউনলোড ম্যানেজার ও একি সেটিং করুন এবার simple server টা অপেন করে রেডি লেখা উঠলেই শুরু করে দিন আনলিমিটেড ডাউনলোড ভাল স্পীড পেতে ৩টাকা দিয়ে জিপির ৩জি ক্লিক প্যাকেজ কিনে নিন *৫০০*৮০# এতে ৩জি গ্রাহক রা ৩জি স্পীড পাবেন । ২জি তে আমার স্পীড দেখুন । এটা সকাল এর তোলা রাত ১২ টার পর থেকে সকাল ৯ টা পরযন্ত সুপার ফাস্ট স্পীড পাবেন ডাউনলোড এ ব্রাউজিং স্পীড এমনিতেই সব সময় ফাস্ট ।  চিত্র টি তে দেখছেন যে আমি প্রক্সি সারভার ব্যাবহার করেছি আপনারা প্রক্সি সারভার ব্যাবহার করলে ভাল স্পীড পাবেন … যে কোন সাইট ব্রাউজ করতে প্রক্সি সাইট ব্যাবহার করবেন । বিঃদ্রঃঅবস্যই সিমের মেয়াদ থাকতে হবে না হলে স্পীড কম পাবেন টাকা বা এমবি থাকলে কাটতে পারে ৩ এমবি শেশ হয়ে গেলে সমস্যা নাই সাবধান এর মার নেই নাই শাবধান থাকুন । আমাদের সাথেই থাকুন ভাল থাকুন নোটঃ কাজ করছে না এরকম বলবেন না ।

Thursday, 19 June 2014

কিভাবে জানবেন সে আপনাকে ভালবাসে কিনা?



 


ভালোবাসা বলুন আর প্রেমই বলুন, আমাদের জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এটা। প্রেমে সুখ যেমন আছে, তেমনই আছে প্রতারণা আর কষ্টও। আবার অনেক সময়েই আমরা বুঝে উঠতে পারিনা পছন্দের মানুষটা আদৌ আমাদের ভালোবাসেন কি বাসেন না। হয় না এমন বিভ্রান্তি? খুব হয়! কেবল চিৎকার করে “ভালবাসি” বললেই হয়ে যায়না ভালোবাসা, বরং একটি সত্যিকারের সম্পর্কে থাকে অনেকগুলো চমৎকার দিক। আসুন, আলোচনা করা যাক সেগুলোর মাঝে কয়েকটি নিয়ে।

সম্মানটা প্রথমেই জরুরী-

ভালোবাসার প্রথম প্রকাশ কিন্তু আসে সম্মান দেয়ার মাধ্যমেই। অনেকেই আছেন যারা কিনা নিজের সঙ্গী/ সঙ্গিনীকে খুব খাটো করে দেখেন। সময়ে–অসময়ে বলে বসেন, “তুমি কি জানো?তুমি কি বোঝো?” ...তাই না? এটা আর যাই হোক, ভালোবাসা হতে পারে না। যিনি আপনাকে অন্তর দিয়ে ভালবাসবেন, অবশ্যই আপনার বিচার-বুদ্ধি-রুচি-আবেগের ওপরে তার আস্থা থাকবে। আপনার সম্মানকে তিনি কখনোই খাটো করে দেখবেন না।

লক্ষ্য রাখেন কিনা ছোটখাট ব্যাপারে-

প্রেম বা ভালোবাসা মানে কেবল রাত জেগে ফোনে আলাপ নয়, কিংবা দামী গিফট বিনিময় নয়। বরং একটি আবেগময় সম্পর্ক বা ভালোবাসার অর্থ হচ্ছে পরস্পরের পরোয়া করা, বিনা বাক্যে বুঝে নেয়া মনের কথা। একটু খেয়াল করে দেখুন তো আপনার ছোটখাট ব্যাপার তাঁকে নাড়া দেয় কিনা! আপনার কণ্ঠ উদাস শোনালে কি সেটা তার কানে বাজে? মনটা আপনার বিষণ্ণ হলে কি তিনি টের পান?

কেন ভালোবাসেন তিনি আপনাকে?-

এটা জানাটা বা অনুভবের চেষ্টা করাটা ভীষণ জরুরী একটা ব্যাপার। আপনি অনেক সুন্দর, কিংবা আপনার অনেক টাকা আছে, কিংবা আপনি খুব বিখ্যাত মানুষ... এইগুলো কখনো ভালোবাসার নেপথ্যের কারণ হতে পারে না। শারীরিক সৌন্দর্য, অর্থ, খ্যাতি এগুলো খুব তুচ্ছ আর সাময়িক ব্যাপার। তাই এসবকে গুরুত্ব দিয়ে যিনি আপনাকে ভালোবাসেন, অবশ্যই আপনার জন্য তাঁর ভালোবাসা খাঁটি নয়। কেননা এই সৌন্দর্য, অর্থ, খ্যাতি কখনো ফুরিয়ে গেলে তিনি আর আপনাকে ভালোও বাসবেন না।

আপনার কষ্ট যখন তাঁর আপন-

মানুষ যাকে ভালোবাসে, তাঁর দুঃখ-কষ্টকে আপন করে নেয়। বেশি দূরে যেতে হবে না, নিজেকে দিয়েই ভেবে দেখুন। পছন্দের মানুষটির দুঃখ-কষ্ট সব আপনার আপন না? তাঁর একটু কষ্টে আপনি অস্থির হয়ে ওঠেন না? ঠিক একই ব্যাপার অপর মানুষটির ক্ষেত্রেও হয় কিনা লক্ষ্য করুন।

আপনাকে গুরুত্ব দেন কিনা-

গুরুত্ব দেয়া মানে তিনি সর্বক্ষণ আপনাকে নিয়েই থাকবেন, সেটা কিন্তু মোটেও নয়। বরং তাঁর জীবনে বা কোনও জরুরী বিষয়ে তিনি আপনার মতামত নেন কিনা, সেটা লক্ষ্য করতে হবে আপনাকে।

উপহারের মূল্য নয়, ভাবনা-

প্রিয় মানুষটিকে এটা-সেটা উপহার আমরা সকলেই দিয়ে থাকি। আপনার দেয়া সেই উপহারের ক্ষেত্রে কি মূল্যটা তাঁর কাছে খুব জরুরী হয়ে যায়? উপহারের পেছনে আপনার আবেগ দেখার বদলে কি তিনি উচ্চ মূল্যটাই বেশি লক্ষ্য করেন?

বন্ধুদের সাথে পরিচয় আছে তো?–

মানুষ যখন ভালোবাসে, তখন সেটা সবাইকে জানাতে চায়। এটা কেবল আপনার-আমার ক্ষেত্রে নয়, পৃথিবীর সমস্ত মানুষের ক্ষেত্রেই। নিজের ভালো খবরটা, গর্ব করার স্থানটা মানুষ অন্যকে দেখাতে খুব আগ্রহ বোধ করে। আর এইজন্যই লক্ষ্য করুন তো, আপনার বিশেষ মানুষটি কি তার বন্ধুদের সাথে আপনাকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে? সামাজিক কারণে হয়তো পরিবারের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া সম্ভব হয় না সর্বদা, কিন্তু বন্ধুদের সাথে পরিচয় করানোটা খুব সাধারণ আর স্বাভাবিক ব্যাপার। আর সেই সাথে গুরুত্বপূর্ণও।

তার উপস্থিতিতে নিজেকে আপনার বিশেষ লাগে কিনা–

এটা খুব জরুরী একটা বিষয়। আমরা যখন কাউকে ভালবাসি, তখন সেই মানুষটিই কিন্তু হয়ে ওঠে আমাদের কাছে সব চাইতে দামী। তাই না? তিনি আপনাকে ভালবেসে থাকলে তাঁর ক্ষেত্রেও তেমনটাই ঘটবে। ভালোবাসার পৃথিবীতে আমরা সবাই রাজা-রানী। এবার একটু নিজের সম্পর্কের দিকে তাকান তো, তাঁর উপস্থিতিতে নিজেকে আপনার বিশেষ কেউ একজন মনে হয় তো? নাকি তিনি এতই অবহেলা করেন যে নিজেকে ভীষণ ক্ষুদ্র লাগে?

তাঁর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় আপনি আছেন তো?-

মানুষ কাউকে ভালবাসলে তাঁকে সারাটা জীবন নিজের করে রাখতে চাইবে, আর এটা খুবই স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। পরিণয় সম্ভব বা অসম্ভব যাই হোক না কেন, ভালোবাসার মানুষটিকে নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সত্যিকারের সঙ্গী/সঙ্গিনী মাত্রই করে থাকেন।

আপনাকে বদলাতে চেষ্টা করেন কি?

ভালোবাসা মানে কাউকে বদলে নেয়া না, বা বদলাতে চেষ্টা করা না। আপনি যেমন আছেন, তেমনটা দেখেই তো তিনি সম্পর্ক করেছেন। তাই না? তাহলে এখন কেন আপনাকে পরিবর্তনের চেষ্টা করা? তবে যে পরিবর্তন আপনার জন্য শুভ বা আপনার মঙ্গল হবে তাতে , সেগুলো অবশ্যই এই হিসাব নিকাশের বাইরে হবে।

আপনার আপন মানুষেরা তাঁর আপন তো?-

গ্রাম অঞ্চলে একটা কথা প্রচলিত আছে, মানুষ যাকে ভালোবাসে তাঁর বাড়ির কুকুরও নাকি আপন হয়ে যায়। অর্থাৎ, মানুষ চেষ্টা করে তাঁর পছন্দের মানুষটির সাথে জড়িত সব কিছুকেই আপন করে নিতে। লক্ষ্য করুন তো আপনার পরিবারের মানুষ বা বন্ধুদের সাথে তাঁর আচরণ কি রকম?
এই ব্যাপারগুলোর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যদি না সূচক জবাব আসে, তবে মনে হয় নিজের প্রেমের সম্পর্কটা নিয়ে আপনার আরও একটু যাচাই বাছাই করে দেখার সময় এসেছে। একটু যাচাই করতে তো ক্ষতি নেই কিছু, তাই না? যদি কয়েকটা উত্তর না সূচক আসে, তাহলে হয়তো দুই জনের মাঝে কোনও ভুল বোঝাবুঝি বা যোগাযোগের অভাব হচ্ছে। তবে ব্যাপার যাই হোক না কেন, পছন্দের মানুষের সাথে খোলামেলা কথা বলুন। তাঁকে বুঝিয়ে বলুন নিজের চাহিদা ও ইচ্ছা। দিনশেষে সম্পর্কটা আপনাদের, আর তাই আপনারাই সেটাকে সবচাইতে ভালো বুঝবেন।
ভালোবাসা ভীষণ সুন্দর একটা ব্যাপার। মানব সভ্যতার ভিত্তি এই মানবিক ভালোবাসার ওপরেই কিন্তু কায়েম। আর তাই আসুন, প্রতারণা দিয়ে কলুষিত না করি আমরা এই সুন্দর সম্পর্কে। ভালো থাকুন সবাই, ভালবাসুন। নিজেকে, পরিবারকে, বিশেষ মানুষটিকে, এই সুন্দর পৃথিবীকে।

জীবন মানুষকে খুব বেশী সুযোগ দেয় না। যদি ও মাঝে সাঁঝে একটু আধটু দেয়, কিন্তু মানুষ সেটাকে বুঝতে না পেরে অবহেলায় ঠেলে দেয় পাদুকা তলে। আর সময় যখন প্রতিকূলে চলে যায় তখন সেই সুযোগকে বুঝতে পেরে কপাল থাপড়ানো টাই মানুষের স্বভাব। কিছু ভয়, কিছু লজ্জা, কিছু জড়তার কারণে মোক্ষম সময়কে অবহেলা করা কোন বুদ্ধিমানের কাজ নয়। আপনি হয়তো কারো জন্য মনের ভিতরে ভালোবাসার পাহাড় বানিয়ে বসে আছেন। কিন্তু যার জন্য আপনার এত কিছু সে হয়তো পুরোপুরিই বেখবর। এমন ও তো হতে পারে আপনার মতই সে আপনাকে ভালোবাসে। আপনার মতই জড়তা, ভয় আর লজ্জার জন্য মুখ খুলতে সে নারাজ। হয়তো আপনার মুখ খোলার জন্য সে অপেক্ষমাণ। আপনার ঐ চুপ থাকাটা সারা জীবন আপনার কষ্টের কারণ হয়ে থাকতে পারে। যা হবার হবে। সে না করে দিলে আপনার পৃথিবী তো আর শেষ হয়ে যাচ্ছে না। কিন্তু শুধু মাত্র একটুখানি সাহস নিয়ে বলে ফেলুন তাকে যাকে আপনি মন থেকে সত্যিকার ভালোবাসেন। প্রতিদিন তিল তিল করে মরার চেয়ে একবারে এক সাথে মরা হাজার গুণ ভালো।

Friday, 18 April 2014

আপনার কম্পিউটার কে ১০০ % নিশ্চিতভাবে Autorun.inf ভাইরাস থেকে দূরে রাখুন

প্রথমেই start থেকে run এ যান এবং লিখুন
regedit
এরপর নিচের সিরিয়াল অনুযায়ী serially ক্লিক করতে থাকুন
[HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer]
সিরিয়ালি ক্লিক করার পর বাম পাশে NoDriveTypeAutoRun এ ডাবল ক্লিক করুন এবং মান বসান ff
ok করুন
এবার আবার start থেকে run এ যান এবং লিখুন regedit
এরপর নিচের সিরিয়াল অনুযায়ী serially ক্লিক করতে থাকুন
[HKEY_USERS\.DEFAULT\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer]
সিরিয়ালি ক্লিক করার পর বাম পাশে NoDriveTypeAutoRun এ ডাবল ক্লিক করুন এবং মান বসান ff
ok করুন.
ব্যস হয়ে গেল আপনার কম্পিউটার autorun ভাইরাস মুক্ত।
এবার আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন।
আজ এই পর্যন্তই
কোন সমস্যা হলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন    ।।

Tuesday, 8 April 2014

:::::::::::::::::::::মেয়েটার ভালোবাসা টাকার জন্যে, মানুষের জন্যে নয়।::::::::::::::::::::::

:::::::::::::::::::::মেয়েটার ভালোবাসা টাকার জন্যে, মানুষের জন্যে নয়।::::::::::::::::::::::

একটার মেয়ে নাম মনিতা(ছদ্মনাম)।
বাবা মায়ে বড় মেয়ে।
কেন যেন মনিতার বেশীদূর পড়া লিখা হয় নি।
সে ছিল লম্বা এবং উজ্জ্বল শ্যামলা।
যখন তার বয়স তখন ১৬ বছর।
তখন বিয়ের জন্যে অনেক প্রস্তাব আসতে শুরু করে।
মনিতার বাবা মায়ের ইচ্ছাতেই বিয়ে হয় রাজিব নামের একজন জুতা দোকানদারের সাথে।
ভালোই চলছিল তাদের জীবন।
তাদের একটা বিল্ডিং ও ছিল।
কিন্তুু মনিতা রাজিবকে মন থেকে মেনে নিতে পারে নি।কারন রাজিব ছিল কালো।
রাজিব মনিতার খুব খেয়াল রাখতো,যত্ন করতো।
তবুও সে সুখে ছিল না।
মনিতা ছিল উচ্চবিলাসী।
তার ইচ্ছে ছিল আরো ধনী লোকের সাথে বিয়ে হওয়ার।
এভাবেই দুবছর পর তাদের ঘর আলো করে আসে একটি ছেলে।তবুও মনিতা সংসারটাকে আপন করে নিতে পারে নি।

ছেলেটার বয়স পাঁচবছর পূর্ন হল তখন
মনিতার স্বামীর এক বন্ধু আসে তাদের বাসায়।

প্রথম কথাতেই খুব আপন করে নেয় তার স্বামীর বন্ধুটিকে।
এভাবে মাঝে মাঝে আসতে শুরু করে লোকটি।
একরকম ভাব হয়ে যায় লোকটির সাথে।
লোকটার সাথে নিজের ভালোমন্দ কথা শেয়ার করত মনিতা।লোকটা জানাল সে একটা বড় কোম্পানিতে জব করে।
লোকটা আসা যাওয়া নিয়ে মনিতার স্বামীর কোন মাথাব্যথা ছিল না।কারন লোকটা ছিল মনিতার স্বামীর খুব পুরনো এবং কাছের বন্ধু।
এ ভাবে আসা যাওয়া করতে থাকে লোকটি।
এক পর্যায়ে মনিতার সাথে খুব ঘনিষ্ঠ হয়ে যায় লোকটা।
মনিতার এ সংসার ভালো লাগে না এটাও জানতে পারে লোকটা।
মনিতা ছিল উচ্চবিলাসী এটাও জানতে পারে লোকটা।
এর পর থেকেই লোকটা টাই,শা‍র্ট পড়ে আসতো।
সাথে আনতো মটরসাইকেল।
মনিতা এসব দেখে ভাবলো লোকটা খুব ধনী।
একদিন লোকটা মনিতাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়।
মনিতা সাথে সাথে রাজি হয়ে যায়।
কারন মনিতা চাইছিল এমন একটা ধনী ছেলের সাথেই তার বিয়ে হোক।
তার সাত বছরের সংসার এবং পাঁচ বছরের ছেলের মায়া ত্যাগ করে রাজিবের বন্ধুর হাত ধরে পালিয়ে যায় মনিতা।
কারন মনিতার উচ্চবিলাসীতার কাছে কোন কিছুই বাঁধা হতে পারে নি।

ছেলেটা মনিতাকে বিয়ে করে ছেলেটার খালার বাসায় উঠে।
সে খানে কিছুদিন থাকার পর মনিতা জানতে চায়,
আমরা তোমার বাড়িতে উঠবো কখন?এখানে আর ভালো লাগছে না।
ছেলেটা বার বার একই উত্তর দেয়,
এইতো দুদিন পর।

আবার মনিতার একই প্রশ্ন আবার ছেলেটার সেই একই উত্তর, দুদিন পর।

এক রকম বাধ্য হয়েই ছেলেটা বলতে শুরু করে,
আমার বাড়ি,গাড়ি কিছুই নেই।আমি বেকার।
তোমাকে ভালো লেগেছিল তাই তোমার সাথে এ সব অভিনয় করে তোমাকে বিয়ে করেছি।
বাইকটাও আমার না।এক বন্ধুর থেকে আনতাম।
এখন যদি তুমি চাও তো চলে যেতে পার।

মনিতা এ সব শোনার পর স্তব্ধ হয়ে রইল।
তার কিছুই করার ছিল না।
সে এখন নিজের ভূল বুঝতে পারছে।এতদিন একটা অদৃশ্য সোনার হরিনের পিছনে ছুটেছিল।
সেটা সোনার হরিন ছিল না,সেটা ছিল একটা ছাইয়ের বস্তা।
মনিতার আর কিছুই করার ছিল না।
কারন যে সংসার আর ছেলেকে ছেড়ে চলে এসেছে, সেখানে আর ফিরে যাওয়া সম্ভব না।

এভাবেই বেকার ছেলেটার সাথে সংসার শুরু করে মনিতা।আরেকটা কথা জানতে পারে মনিতা,
ছেলেটা আগে একটা বিয়ে করেছিল।কিন্তুু মেয়েটা ছেলেটাকে ডিভোর্স দিয়ে দেয়।কারন ছেলেটা বেকার ছিল বলে।
এটাই বাস্তব।বাস্তবকে মেনে নিতে হয়েছে।

উপরের ঘটনাটা পুরোই সত্য।
এটা আমাদের এলাকার এক মহিলার জীবনের সত্য গল্প।
ছাদে বসে লেখাটা লিখছি আর মহিলাটার ভাড়া নেওয়া টিনের+বেড়ার ঘরটার দিকে চেয়ে দেখছি।
একটা চেরাগ জলছে তাদের ঘরে।
আসলে কারেন্ট নেইতো তাই।
আর মহিলাটার দ্বিতীয় স্বামী এখন আর বেকার না।
একজন ডাক্তারের প্রাইভেট CAR চালায়।সে এখন ড্রাইভার।
কোন রকম দিন চালায়।
আর এখন তাদের দুটো ছেলে হয়েছে।একটার বয়স ৬ বছর আর আরেকটার বয়স ১০ মাস।

আর মহিলাটার প্রথম স্বামী এখনো মাঝে মাঝে এসে দেখে যায়।

আবার ফিরে যেতে বলেছিল তাদের সংসারে।
মহিলাটি ফিরে যান নি।
তাই তিনি আরেকটা বিয়ে করেছেন শুধুমাত্র সেই পাঁচ বছরের ছেলেটার জন্যে।
এখন সেই পাঁচ বছরের ছেলোটার বয়স প্রায় ১৬/১৭ বছর।
মাঝে মাঝে মায়ের সাথে দেখা করে যায়।
রক্তের সম্পর্কতো।তাই ছিন্ন করা কঠিন।
ঘটনাটা মহিলাটার বোন থেকে শোনা।
মহিলার বোন আমাদের বাসার ছুটা বুয়া।
আমার এক ফ্রেন্ড থেকেও এই ঘটনা শুনছি।
প্রায় কিছুদিন পর পর মহিলার প্রথম সংসারে ফেলে আসা ছেলেটাকে দেখি।
খোঁজ খবর নিয়ে যায়।
আজব কথা হল,মহিলার দ্বিতীয় স্বামীকে ছেলেটা আঙ্কেল বলে ডাকে।

ঘটনাটা লিখার উদ্দেশ্য হল,
কিছু কিছু মেয়ে আছে টাকার জন্যে নিজের আসল ভালোবাসাকে ফেলে টাকার পিছনে দৌঁড়ান।
যা কোন মতেই ভালো না।
তাদের জন্যে আশা করি শিক্ষনীয় হবে গল্পটা।

মরাল: চকচক করলেই সোনা হয় না।
একটাকা দামের চকলেটের প্যাকেটও রোদে চকচক করে।

Written by: বালকের অভিমান।

Saturday, 11 January 2014

ড্রাইভার ডিস্ক হারালেও আর চিন্তা নাই (4 m.bসফ্টওয়্যার)


আস সালামু আলাইকুম; আশাকরি সবাই ভাল আছেন।
আমরা অনেক সময় মাদার বোর্ডের ড্রাইভার ডিস্ক হারিয়ে ফেলি বা কোন ড্রাইভার সফ্টও্যার হয়তো আপনার পিসিতে ইনষ্টল করা আছে কিন্তু এর সেটআপ ফাইল আপনার কাছে নেই।  এমতাবস্থায় ঐ ড্রাইভারগুলো ব্যাকআপ করে রাখতে পারেন । তাহলে পরবর্তিতে পূনরায় উইন্ডোজ ইনষ্টল করলেও আপনার আর নতুন করে ড্রাইভার সেটআপ দিতে হবে না। শুধু রিষ্টোর করলেই হবে।

আর আমার দেওয়া সফ্টওয়্যার মানেই পোর্টেবল ভার্সন যা ইনষ্টল করার প্রয়োজন হয় না। শুধু ওপেন করেই কাজ শুরু।
যেভাবে ব্যাকআপ করবেন ঃ
> প্রথমে সফ্টওয়্যারটি এক্সট্রাক্ট করে ওপেন করুন
> এর পর বাম পাশের অপশনগুলো থেকে Back Up Drivers সিলেক্ট করুন
> এর পর ডান পাশে নিচে Select All এ ক্লিক করে Start Backup এ ক্লিক করুন।
> ব্যাক ফাইল কোথায় সেভ রাখতে চান তা দেখিয়ে দিন এবং Ok করুন। ব্যাস কিছুক্ষনের মধ্যেই ব্যাক শেষ হয়ে যাবে।

যেভাবে রিষ্টোর করবেন ঃ
> যখন রিষ্টোর করার প্রয়োজন হবে তখন সফ্টওয়্যারটি ওপেন করুন
> এর পর বাম পাশের অপশনগুলো থেকে Restore Drivers সিলেক্ট করুন
> এর পর একটা ম্যাসেজে জানিয়ে দেবে কোথায় ব্যাকআপ ফাইল গুলো আছে।
> যদি ঐ লোকেশনটি সঠিক হয় তবে Yes করুন; আর না হলে No তে ক্লিক করে লোকেশন দেখিয়ে দিন (যেখানে ব্যাকআপ করে রেখেছিলেন)
> তারপর Start Restoration এ ক্লিক করুন। ব্যাস কিছুক্ষনের মধ্যেই কেল্লা ফতে হয়ে যাবে।

তাহলে আর দেরী কেন নিচের দেওয়া লিংক থেকে ডাউনলোড করুন  Driver Magician

.

ভাল থাকবেন সারাক্ষণ , আল্লাহ হাফেজ  

নিয়ে নিন ড্রাইভার ইজি (পিসি ড্রাইভারের আব্বা :পি) , একদম নয়া ভার্সন পুরা ফ্রীতে !! :D


এসে গেলাম আবার , সবাই ভালো তো ?
ভালো না থাকেলেও এখন ভালো হয়ে যাবেন । যারা কম্পিউটার এর ড্রাইভার নিয়ে চিন্তিত , তাদের সব সমসার সমাধান ড্রাইভার ইজি ।
কম্পিউটার এ বিভিন্ন সময় ড্রাইভার সিডি হারিয়ে যাওয়ার কারনে বা পুরনো ড্রাইভার থাকার কারনে , মাঝে মাঝে ঝামেলায় পরতে হয় ।
আর সব দরকারি ড্রাইভার ইন্সটল দেয়া আছে কিনা !! তাও তো জানা দরকার ।
সবচেয়ে বড় কথা হল সব ড্রাইভার ইন্সটল দেয়া থাকলে ও আপ টু ডেট থাকলে । পিসি পারফরমেন্সও ভালো থাকে ।
এর সব সমসসার সমাধান এই ড্রাইভার ইজি ।
drivereasy_creak_by_virus.
এটা দিয়ে আপনি ড্রাইভার আপডেট করতে পারবেন ,ব্যাকআপ রাখতে পারবেন্ ,রিষ্টোর করতে পারবেন,
যে যে ড্রাইভারের অভাব আপনার কম্পিউটার এ তা ডাউনলোড ও করে নিতে পারবেন  । :D
এতে রিসিউম ডাউনলোড করা যায় ,এবং এতে যখন আপনি কোন ফাইল আপডেট নেবেন,তখন আপনার অন্য কাজের কোন চাপ পড়বেনা,অথ্যাৎ আপনি অন্য আপডেট দ্বারা যখন ফাইল আপডেট নেবেন তখন আপনি নেটে অন্য কোন কাজ করতে পারবেন না,যেমন ডাউনলোডের কথা বলছি,কিন্তু এর বেলায় অন্যরকম আপনি সব কাজ করতে পারবেন এতে,আপনার কাজের কোন ব্যাঘাত ঘটবে না,এবং এতে আপনার সিস্টেমের জন্য যে ড্রাইভার উপযোগি সেটাই সে সিলেক্ট করবে, মিছিং ড্রাইভার গুল সে নিজে থেকে জমা করে এক সাথে ডাউনলোড নেবে।
ধুর ! আমি আজইরা বক বক করছি :পি
ড্রাইভার ইজির গুনের কথা আপনাদের সবারই জানা ।
যারা জানেন না , এইতো তারাও জেনে নিলেন । বাকিটা ব্যাবহার করলেই বুঝতে পারবেন ।
এর নামও ইজি এর ব্যাবহারও ইজি :D
সবাই ভাল থাকবেন । আমার জন্যও দোয়া করবেন ।
কোন ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন ।
ড্রাইভার ইজি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন । সাইজ ২.৯ এমবি ।
ক্রাক টা একদম নতুন । কোন ঝামেলা ছাড়া আজীবন মেয়াদ পাবেন ।
আর ক্রাক করাও একদম সহজ । নিচের ছবির মত সব টেক্সট ফিল্ড গুলো পূর্ণ করুন । জেনারেট বাটনে ক্লিক করুন ।
drivereasy_creak_by_virus
ক্রাকটা ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন । কাজ শেষ ।
 তবে হ্যাঁ net fremwork 3.5 থাকতে হবে